প্রতি ১০ বছর পর পর অন্যান্য জেলার ন্যায় ২০০৮ সালে কুড়িগ্রামে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো কর্তৃক অনুষ্ঠিত হয় কৃষি শুমারি-২০০৮ যা কৃষি প্রধান বাংলাদেশের সম্পর্কে সার্থক ধারণা পাওয়া যায়।
প্রতি ১০ বছর পর পর অন্যান্য জেলার ন্যায় ২০১১ সালে কুড়িগ্রামে বাংলাদেশের পরিসংখ্যান ব্যুারো কর্তৃক অনুষ্ঠিত হয় আদম শুমারী ও গৃহ গণনা ২০১১ যা সমগ্র বাংলাদেশের জনসংখ্যা কি পরিমাণ রয়েছে তার তথ্য এবং গৃহের পরিমাণ জানা যায়।
২০১২ সালে মা ও শিশুর পুষ্টি জরিপ অনুষ্ঠিত হয় যা মায়ের ও শিশুর জীবনমান তাদের কি ধরনের পুষ্টি গ্রহণ করছে সে সম্পকে বিস্তারিত ধারনা পাওয়া যায়।
প্রতি ১০ বছর পর পর অন্যান্য জেলার ন্যায় ২০১৩ সালে কুড়িগ্রামে বাংলাদেশের পরিসংখ্যান ব্যুারো কর্তৃক অনুষ্ঠিত হয় অর্থনৈতিক শুমারি ২০১৩ যা বাংলাদেশের সহ কুড়িগ্রাম অর্থনৈতিক জীবনমান তাদের জীবনধারা সম্পকে ধারণা পাওয়া যায়।
২০১৪ সালে অনুষ্ঠিত হয় বস্তি শুমারি এর মাধ্যমে বস্তিবাসীর জীবন মান সর্ম্পকে ধারণা পাওয়া যায়।
২০১৪ সালে অনুষ্ঠিত হয় প্রাকৃতিক দুর্যোগ সংক্রান্ত জরিপ যার মাধ্যমে কুড়িগ্রাম জেলার দুর্যোগ পরিস্থিতি সর্ম্পকে ধারণা পাওয়া যায়।
২০১৫ সালে অনুষ্ঠিত হয় কারিগরি ও বৃত্তিমূলক জরিপ। এর মাধ্যমে কুড়িগ্রাম জেলায় কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার্থীর সংখ্যা তাদের শিক্ষা ব্যবস্থা পরিস্থিতি সর্ম্পকে ধারণা পাওয়া যায়।
২০১৫ সালে অনুষ্ঠিত হয় নারীর প্রতি সহিংসতা জরিপ । নারীদের প্রতি কি রকম অন্যায় অত্যাচার করা হয় তাদের ইচ্ছা অনিচ্ছার কতটুকু মূল্যায়ন করা হয় সে সম্পকে ধারণা পাওয়া যায়।
২০১৬ সালে অনুষ্ঠিত হয় খানার আয় ব্যায় সম্পকিত জরিপ । এর মাধ্যমে খানা দৈনন্দিন কি পরিমাণ খাবার খায় তাদের আয় রোজগার সম্পকে ধারণা পাওয়া যায়।
২০১৭ সালে অনুষ্ঠিত হয় প্রথমবারের ন্যায় সরকার সকল খানার ডাটাবেইসের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে সে লক্ষ্যে ন্যাশনাল হাউজহোল্ড ডাটাবেইস এর কাজ শুরু হয় সেই সূত্র মতে কুড়িগ্রাম জেলায় ন্যাশনাল হাউজহোল্ড ডাটাবেইস অত্যন্ত সফলতার সাথে সমাপ্ত হয়।
২০১৭ সালে অনুষ্ঠিত হয় বাংলাদেশের পূর্বতন ছিটমহল শুমারি । দীর্ঘ ৬৮ বছরের লাঞ্চনা গঞ্চনা সহ্য করে তারা এক রকম কাটা তারের বেড়ায় তাদের থাকতে হয় । কোন
প্রতি ১০ বছর পর পর অন্যান্য জেলার ন্যায় ২০০৮ সালে কুড়িগ্রামে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো কর্তৃক অনুষ্ঠিত হয় কৃষি শুমারি-২০০৮ যা কৃষি প্রধান বাংলাদেশের সম্পর্কে সার্থক ধারণা পাওয়া যায়।
প্রতি ১০ বছর পর পর অন্যান্য জেলার ন্যায় ২০১১ সালে কুড়িগ্রামে বাংলাদেশের পরিসংখ্যান ব্যুারো কর্তৃক অনুষ্ঠিত হয় আদম শুমারী ও গৃহ গণনা ২০১১ যা সমগ্র বাংলাদেশের জনসংখ্যা কি পরিমাণ রয়েছে তার তথ্য এবং গৃহের পরিমাণ জানা যায়।
২০১২ সালে মা ও শিশুর পুষ্টি জরিপ অনুষ্ঠিত হয় যা মায়ের ও শিশুর জীবনমান তাদের কি ধরনের পুষ্টি গ্রহণ করছে সে সম্পকে বিস্তারিত ধারনা পাওয়া যায়।
প্রতি ১০ বছর পর পর অন্যান্য জেলার ন্যায় ২০১৩ সালে কুড়িগ্রামে বাংলাদেশের পরিসংখ্যান ব্যুারো কর্তৃক অনুষ্ঠিত হয় অর্থনৈতিক শুমারি ২০১৩ যা বাংলাদেশের সহ কুড়িগ্রাম অর্থনৈতিক জীবনমান তাদের জীবনধারা সম্পকে ধারণা পাওয়া যায়।
২০১৪ সালে অনুষ্ঠিত হয় বস্তি শুমারি এর মাধ্যমে বস্তিবাসীর জীবন মান সর্ম্পকে ধারণা পাওয়া যায়।
২০১৪ সালে অনুষ্ঠিত হয় প্রাকৃতিক দুর্যোগ সংক্রান্ত জরিপ যার মাধ্যমে কুড়িগ্রাম জেলার দুর্যোগ পরিস্থিতি সর্ম্পকে ধারণা পাওয়া যায়।
২০১৫ সালে অনুষ্ঠিত হয় কারিগরি ও বৃত্তিমূলক জরিপ। এর মাধ্যমে কুড়িগ্রাম জেলায় কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার্থীর সংখ্যা তাদের শিক্ষা ব্যবস্থা পরিস্থিতি সর্ম্পকে ধারণা পাওয়া যায়।
২০১৫ সালে অনুষ্ঠিত হয় নারীর প্রতি সহিংসতা জরিপ । নারীদের প্রতি কি রকম অন্যায় অত্যাচার করা হয় তাদের ইচ্ছা অনিচ্ছার কতটুকু মূল্যায়ন করা হয় সে সম্পকে ধারণা পাওয়া যায়।
২০১৬ সালে অনুষ্ঠিত হয় খানার আয় ব্যায় সম্পকিত জরিপ । এর মাধ্যমে খানা দৈনন্দিন কি পরিমাণ খাবার খায় তাদের আয় রোজগার সম্পকে ধারণা পাওয়া যায়।
২০১৭ সালে অনুষ্ঠিত হয় প্রথমবারের ন্যায় সরকার সকল খানার ডাটাবেইসের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে সে লক্ষ্যে ন্যাশনাল হাউজহোল্ড ডাটাবেইস এর কাজ শুরু হয় সেই সূত্র মতে কুড়িগ্রাম জেলায় ন্যাশনাল হাউজহোল্ড ডাটাবেইস অত্যন্ত সফলতার সাথে সমাপ্ত হয়।
২০১৭ সালে অনুষ্ঠিত হয় বাংলাদেশের পূর্বতন ছিটমহল শুমারি । দীর্ঘ ৬৮ বছরের লাঞ্চনা গঞ্চনা সহ্য করে তারা এক রকম কাটা তারের বেড়ায় তাদের থাকতে হয় । কোন সুযোগ সুবিধা না থাকায় তারা এক প্রকার বন্দি জীবন যাপন করছিলেন কিন্ত বর্তমান সরকার ইন্দিরা- মুজিব চুক্তি বাস্তবায়ন করেন, যার ফলে ছিটমহলের মানুষের দীর্ঘ দিনের বন্দি দশা থেকে তারা মুক্তি পায়। সে লক্ষ্যে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো কর্তৃক অনুষ্ঠিত হয় বাংলাদেশের পূর্বতন ছিটমহল শুমারি । এর ফলে জানা যায় ছিটমহলের মানুষের জীবনযাত্রা, তাদের পরিমান তাদের কর্মক্ষেত্র।
এছাড়া কুড়িগ্রাম জেলায় এমএসভিএসবির প্রকল্পের ৩০ টি পিএসইউ চালু রয়েছে। যার মাধ্যমে কুড়িগ্রাম জেলার জন্ম, মৃত্যু, বিবাহ, তালাক, আগমন, বর্হিগমন, জন্মনিয়ন্ত্রন পদ্ধতি ও প্রতিবন্ধী সংখ্যা কি রকম আছে তার মাধ্যমে সমগ্র কুড়িগ্রাম জেলার একটি চিত্র ফুটে উঠে।
প্রতি মাসে ফুড ও নন ফুড আইটেম সংক্রান্ত জরিপের মাধ্যমে মুল্যস্ফীতির তথ্য প্রদান করা হয়, যার মাধ্যমে জনগণের জীবনযাত্রার মান সর্ম্পকে ধারণা পাওয়া যায়।
এছারা ০৬ টি প্রধান এবং ১২৬ টি অপ্রধান ফসলের হিসাব কুড়িগ্রাম জেলা কার্যালয়ের মাধ্যমে বিবিএস ঢাকা হেড অফিসে প্রেরণ করা হয় যার ফলে কুড়িগ্রাম জেলায় কি পরিমাণ ফসল উৎপাদন করা হয় তা পরিসংখ্যান পদ্ধতির মাধ্যমে জানা যায়।
সুযোগ সুবিধা না থাকায় তারা এক প্রকার বন্দি জীবন যাপন করছিলেন কিন্ত বর্তমান সরকার ইন্দিরা- মুজিব চুক্তি বাস্তবায়ন করেন, যার ফলে ছিটমহলের মানুষের দীর্ঘ দিনের বন্দি দশা থেকে তারা মুক্তি পায়। সে লক্ষ্যে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো কর্তৃক অনুষ্ঠিত হয় বাংলাদেশের পূর্বতন ছিটমহল শুমারি । এর ফলে জানা যায় ছিটমহলের মানুষের জীবনযাত্রা, তাদের পরিমান তাদের কর্মক্ষেত্র।
এছাড়া কুড়িগ্রাম জেলায় এমএসভিএসবির প্রকল্পের ৩০ টি পিএসইউ চালু রয়েছে। যার মাধ্যমে কুড়িগ্রাম জেলার জন্ম, মৃত্যু, বিবাহ, তালাক, আগমন, বর্হিগমন, জন্মনিয়ন্ত্রন পদ্ধতি ও প্রতিবন্ধী সংখ্যা কি রকম আছে তার মাধ্যমে সমগ্র কুড়িগ্রাম জেলার একটি চিত্র ফুটে উঠে।
প্রতি মাসে ফুড ও নন ফুড আইটেম সংক্রান্ত জরিপের মাধ্যমে মুল্যস্ফীতির তথ্য প্রদান করা হয়, যার মাধ্যমে জনগণের জীবনযাত্রার মান সর্ম্পকে ধারণা পাওয়া যায়।
এছারা ০৬ টি প্রধান এবং ১২৬ টি অপ্রধান ফসলের হিসাব কুড়িগ্রাম জেলা কার্যালয়ের মাধ্যমে বিবিএস ঢাকা হেড অফিসে প্রেরণ করা হয় যার ফলে কুড়িগ্রাম জেলায় কি পরিমাণ ফসল উৎপাদন করা হয় তা পরিসংখ্যান পদ্ধতির মাধ্যমে জানা যায়।
প্রতি ১০ বছর পর পর অন্যান্য জেলার ন্যায় ২০০৮ সালে কুড়িগ্রামে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো কর্তৃক অনুষ্ঠিত হয় কৃষি শুমারি-২০০৮ যা কৃষি প্রধান বাংলাদেশের সম্পর্কে সার্থক ধারণা পাওয়া যায়।
প্রতি ১০ বছর পর পর অন্যান্য জেলার ন্যায় ২০১১ সালে কুড়িগ্রামে বাংলাদেশের পরিসংখ্যান ব্যুারো কর্তৃক অনুষ্ঠিত হয় আদম শুমারী ও গৃহ গণনা ২০১১ যা সমগ্র বাংলাদেশের জনসংখ্যা কি পরিমাণ রয়েছে তার তথ্য এবং গৃহের পরিমাণ জানা যায়।
২০১২ সালে মা ও শিশুর পুষ্টি জরিপ অনুষ্ঠিত হয় যা মায়ের ও শিশুর জীবনমান তাদের কি ধরনের পুষ্টি গ্রহণ করছে সে সম্পকে বিস্তারিত ধারনা পাওয়া যায়।
প্রতি ১০ বছর পর পর অন্যান্য জেলার ন্যায় ২০১৩ সালে কুড়িগ্রামে বাংলাদেশের পরিসংখ্যান ব্যুারো কর্তৃক অনুষ্ঠিত হয় অর্থনৈতিক শুমারি ২০১৩ যা বাংলাদেশের সহ কুড়িগ্রাম অর্থনৈতিক জীবনমান তাদের জীবনধারা সম্পকে ধারণা পাওয়া যায়।
২০১৪ সালে অনুষ্ঠিত হয় বস্তি শুমারি এর মাধ্যমে বস্তিবাসীর জীবন মান সর্ম্পকে ধারণা পাওয়া যায়।
২০১৪ সালে অনুষ্ঠিত হয় প্রাকৃতিক দুর্যোগ সংক্রান্ত জরিপ যার মাধ্যমে কুড়িগ্রাম জেলার দুর্যোগ পরিস্থিতি সর্ম্পকে ধারণা পাওয়া যায়।
২০১৫ সালে অনুষ্ঠিত হয় কারিগরি ও বৃত্তিমূলক জরিপ। এর মাধ্যমে কুড়িগ্রাম জেলায় কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার্থীর সংখ্যা তাদের শিক্ষা ব্যবস্থা পরিস্থিতি সর্ম্পকে ধারণা পাওয়া যায়।
২০১৫ সালে অনুষ্ঠিত হয় নারীর প্রতি সহিংসতা জরিপ । নারীদের প্রতি কি রকম অন্যায় অত্যাচার করা হয় তাদের ইচ্ছা অনিচ্ছার কতটুকু মূল্যায়ন করা হয় সে সম্পকে ধারণা পাওয়া যায়।
২০১৬ সালে অনুষ্ঠিত হয় খানার আয় ব্যায় সম্পকিত জরিপ । এর মাধ্যমে খানা দৈনন্দিন কি পরিমাণ খাবার খায় তাদের আয় রোজগার সম্পকে ধারণা পাওয়া যায়।
২০১৭ সালে অনুষ্ঠিত হয় প্রথমবারের ন্যায় সরকার সকল খানার ডাটাবেইসের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে সে লক্ষ্যে ন্যাশনাল হাউজহোল্ড ডাটাবেইস এর কাজ শুরু হয় সেই সূত্র মতে কুড়িগ্রাম জেলায় ন্যাশনাল হাউজহোল্ড ডাটাবেইস অত্যন্ত সফলতার সাথে সমাপ্ত হয়।
২০১৭ সালে অনুষ্ঠিত হয় বাংলাদেশের পূর্বতন ছিটমহল শুমারি । দীর্ঘ ৬৮ বছরের লাঞ্চনা গঞ্চনা সহ্য করে তারা এক রকম কাটা তারের বেড়ায় তাদের থাকতে হয় । কোন
প্রতি ১০ বছর পর পর অন্যান্য জেলার ন্যায় ২০০৮ সালে কুড়িগ্রামে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো কর্তৃক অনুষ্ঠিত হয় কৃষি শুমারি-২০০৮ যা কৃষি প্রধান বাংলাদেশের সম্পর্কে সার্থক ধারণা পাওয়া যায়।
প্রতি ১০ বছর পর পর অন্যান্য জেলার ন্যায় ২০১১ সালে কুড়িগ্রামে বাংলাদেশের পরিসংখ্যান ব্যুারো কর্তৃক অনুষ্ঠিত হয় আদম শুমারী ও গৃহ গণনা ২০১১ যা সমগ্র বাংলাদেশের জনসংখ্যা কি পরিমাণ রয়েছে তার তথ্য এবং গৃহের পরিমাণ জানা যায়।
২০১২ সালে মা ও শিশুর পুষ্টি জরিপ অনুষ্ঠিত হয় যা মায়ের ও শিশুর জীবনমান তাদের কি ধরনের পুষ্টি গ্রহণ করছে সে সম্পকে বিস্তারিত ধারনা পাওয়া যায়।
প্রতি ১০ বছর পর পর অন্যান্য জেলার ন্যায় ২০১৩ সালে কুড়িগ্রামে বাংলাদেশের পরিসংখ্যান ব্যুারো কর্তৃক অনুষ্ঠিত হয় অর্থনৈতিক শুমারি ২০১৩ যা বাংলাদেশের সহ কুড়িগ্রাম অর্থনৈতিক জীবনমান তাদের জীবনধারা সম্পকে ধারণা পাওয়া যায়।
২০১৪ সালে অনুষ্ঠিত হয় বস্তি শুমারি এর মাধ্যমে বস্তিবাসীর জীবন মান সর্ম্পকে ধারণা পাওয়া যায়।
২০১৪ সালে অনুষ্ঠিত হয় প্রাকৃতিক দুর্যোগ সংক্রান্ত জরিপ যার মাধ্যমে কুড়িগ্রাম জেলার দুর্যোগ পরিস্থিতি সর্ম্পকে ধারণা পাওয়া যায়।
২০১৫ সালে অনুষ্ঠিত হয় কারিগরি ও বৃত্তিমূলক জরিপ। এর মাধ্যমে কুড়িগ্রাম জেলায় কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার্থীর সংখ্যা তাদের শিক্ষা ব্যবস্থা পরিস্থিতি সর্ম্পকে ধারণা পাওয়া যায়।
২০১৫ সালে অনুষ্ঠিত হয় নারীর প্রতি সহিংসতা জরিপ । নারীদের প্রতি কি রকম অন্যায় অত্যাচার করা হয় তাদের ইচ্ছা অনিচ্ছার কতটুকু মূল্যায়ন করা হয় সে সম্পকে ধারণা পাওয়া যায়।
২০১৬ সালে অনুষ্ঠিত হয় খানার আয় ব্যায় সম্পকিত জরিপ । এর মাধ্যমে খানা দৈনন্দিন কি পরিমাণ খাবার খায় তাদের আয় রোজগার সম্পকে ধারণা পাওয়া যায়।
২০১৭ সালে অনুষ্ঠিত হয় প্রথমবারের ন্যায় সরকার সকল খানার ডাটাবেইসের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে সে লক্ষ্যে ন্যাশনাল হাউজহোল্ড ডাটাবেইস এর কাজ শুরু হয় সেই সূত্র মতে কুড়িগ্রাম জেলায় ন্যাশনাল হাউজহোল্ড ডাটাবেইস অত্যন্ত সফলতার সাথে সমাপ্ত হয়।
২০১৭ সালে অনুষ্ঠিত হয় বাংলাদেশের পূর্বতন ছিটমহল শুমারি । দীর্ঘ ৬৮ বছরের লাঞ্চনা গঞ্চনা সহ্য করে তারা এক রকম কাটা তারের বেড়ায় তাদের থাকতে হয় । কোন সুযোগ সুবিধা না থাকায় তারা এক প্রকার বন্দি জীবন যাপন করছিলেন কিন্ত বর্তমান সরকার ইন্দিরা- মুজিব চুক্তি বাস্তবায়ন করেন, যার ফলে ছিটমহলের মানুষের দীর্ঘ দিনের বন্দি দশা থেকে তারা মুক্তি পায়। সে লক্ষ্যে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো কর্তৃক অনুষ্ঠিত হয় বাংলাদেশের পূর্বতন ছিটমহল শুমারি । এর ফলে জানা যায় ছিটমহলের মানুষের জীবনযাত্রা, তাদের পরিমান তাদের কর্মক্ষেত্র।
এছাড়া কুড়িগ্রাম জেলায় এমএসভিএসবির প্রকল্পের ৩০ টি পিএসইউ চালু রয়েছে। যার মাধ্যমে কুড়িগ্রাম জেলার জন্ম, মৃত্যু, বিবাহ, তালাক, আগমন, বর্হিগমন, জন্মনিয়ন্ত্রন পদ্ধতি ও প্রতিবন্ধী সংখ্যা কি রকম আছে তার মাধ্যমে সমগ্র কুড়িগ্রাম জেলার একটি চিত্র ফুটে উঠে।
প্রতি মাসে ফুড ও নন ফুড আইটেম সংক্রান্ত জরিপের মাধ্যমে মুল্যস্ফীতির তথ্য প্রদান করা হয়, যার মাধ্যমে জনগণের জীবনযাত্রার মান সর্ম্পকে ধারণা পাওয়া যায়।
এছারা ০৬ টি প্রধান এবং ১২৬ টি অপ্রধান ফসলের হিসাব কুড়িগ্রাম জেলা কার্যালয়ের মাধ্যমে বিবিএস ঢাকা হেড অফিসে প্রেরণ করা হয় যার ফলে কুড়িগ্রাম জেলায় কি পরিমাণ ফসল উৎপাদন করা হয় তা পরিসংখ্যান পদ্ধতির মাধ্যমে জানা যায়।
সুযোগ সুবিধা না থাকায় তারা এক প্রকার বন্দি জীবন যাপন করছিলেন কিন্ত বর্তমান সরকার ইন্দিরা- মুজিব চুক্তি বাস্তবায়ন করেন, যার ফলে ছিটমহলের মানুষের দীর্ঘ দিনের বন্দি দশা থেকে তারা মুক্তি পায়। সে লক্ষ্যে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো কর্তৃক অনুষ্ঠিত হয় বাংলাদেশের পূর্বতন ছিটমহল শুমারি । এর ফলে জানা যায় ছিটমহলের মানুষের জীবনযাত্রা, তাদের পরিমান তাদের কর্মক্ষেত্র।
এছাড়া কুড়িগ্রাম জেলায় এমএসভিএসবির প্রকল্পের ৩০ টি পিএসইউ চালু রয়েছে। যার মাধ্যমে কুড়িগ্রাম জেলার জন্ম, মৃত্যু, বিবাহ, তালাক, আগমন, বর্হিগমন, জন্মনিয়ন্ত্রন পদ্ধতি ও প্রতিবন্ধী সংখ্যা কি রকম আছে তার মাধ্যমে সমগ্র কুড়িগ্রাম জেলার একটি চিত্র ফুটে উঠে।
প্রতি মাসে ফুড ও নন ফুড আইটেম সংক্রান্ত জরিপের মাধ্যমে মুল্যস্ফীতির তথ্য প্রদান করা হয়, যার মাধ্যমে জনগণের জীবনযাত্রার মান সর্ম্পকে ধারণা পাওয়া যায়।
এছারা ০৬ টি প্রধান এবং ১২৬ টি অপ্রধান ফসলের হিসাব কুড়িগ্রাম জেলা কার্যালয়ের মাধ্যমে বিবিএস ঢাকা হেড অফিসে প্রেরণ করা হয় যার ফলে কুড়িগ্রাম জেলায় কি পরিমাণ ফসল উৎপাদন করা হয় তা পরিসংখ্যান পদ্ধতির মাধ্যমে জানা যায়।